মরণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আরো একবার
বিতর্কিত বক্তব্য দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল
বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভাইরাসে
আক্রান্তের শরীরে আলট্রা ভায়োলেট রে এবং জীবাণুনাশক ঢুকিয়ে দিতে পারলে কোনো
শঙ্কা থাকবে না।
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়ঙ্কর এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার শুরু থেকেই বিতর্কিত নানান মন্তব্য করে আসছেন ট্রাম্প। প্রতিষেধক নিয়েও এর আগে তিনি ভিত্তিহীন কথা বলেছেন। যার কারণে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক নিরীহ মানুষ।
ট্রাম্প বলেন, আলট্রা ভায়োলেট রে অর্থাৎ ক্ষতিকর অতিবেসগুনী রশ্মির ব্যবহারে করোনাভাইরাস মারা যাবে। তাই এই রশ্মি শরীরে ব্যবহার করে এবং প্রতিষেধক দিয়ে ভাইরাসটি মেরে ফেলা সম্ভব।
তার এই বক্তব্যের প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই পদ্ধতিতে কারো চিকিৎসা করা হলে মৃত্যুঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
তারা আরো বলেন, তিনি বলছেন শরীরে জীবাণুনাশক প্রয়োগ করতে। জীবাণুনাশক দিয়ে আমরা সাধারণত ঘরের মেঝে পরিষ্কার করি। এছাড়া অন্যান্য আসবাবপত্র পরিষ্কার করতেও এসব কাজে লাগে। ট্রাম্প যদি সত্যি সত্যি কারো দেহে এই পদ্ধতির বাস্তবায়ন করতে চান তাহলে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটতে পারে।
এর আগে ট্রাম এক বক্তব্যে বলেছিলেন, ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক হাইড্রোক্সিলকুইনাইন সেবনে সেরে যায় করোনাভাইরাস।
তার এই বক্তব্যের পর অনেকেই এই প্রতিষেধক সেবন করে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। অনেকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত রেকর্ড আট লাখ ৮৬ হাজার ৭০৯ জনের দেহে ভাইরাসটির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। মৃত্যু হয়েছে ৫০ হাজার ২৪৩ জনের।
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়ঙ্কর এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার শুরু থেকেই বিতর্কিত নানান মন্তব্য করে আসছেন ট্রাম্প। প্রতিষেধক নিয়েও এর আগে তিনি ভিত্তিহীন কথা বলেছেন। যার কারণে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক নিরীহ মানুষ।
ট্রাম্প বলেন, আলট্রা ভায়োলেট রে অর্থাৎ ক্ষতিকর অতিবেসগুনী রশ্মির ব্যবহারে করোনাভাইরাস মারা যাবে। তাই এই রশ্মি শরীরে ব্যবহার করে এবং প্রতিষেধক দিয়ে ভাইরাসটি মেরে ফেলা সম্ভব।
তার এই বক্তব্যের প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই পদ্ধতিতে কারো চিকিৎসা করা হলে মৃত্যুঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
তারা আরো বলেন, তিনি বলছেন শরীরে জীবাণুনাশক প্রয়োগ করতে। জীবাণুনাশক দিয়ে আমরা সাধারণত ঘরের মেঝে পরিষ্কার করি। এছাড়া অন্যান্য আসবাবপত্র পরিষ্কার করতেও এসব কাজে লাগে। ট্রাম্প যদি সত্যি সত্যি কারো দেহে এই পদ্ধতির বাস্তবায়ন করতে চান তাহলে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটতে পারে।
এর আগে ট্রাম এক বক্তব্যে বলেছিলেন, ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক হাইড্রোক্সিলকুইনাইন সেবনে সেরে যায় করোনাভাইরাস।
তার এই বক্তব্যের পর অনেকেই এই প্রতিষেধক সেবন করে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। অনেকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত রেকর্ড আট লাখ ৮৬ হাজার ৭০৯ জনের দেহে ভাইরাসটির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। মৃত্যু হয়েছে ৫০ হাজার ২৪৩ জনের।
0 Comments