রাজধানীতে নভেল করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯)
কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় কারওয়ান বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য
পাইকারি বেচাকেনার নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার কারওয়ান বাজার
পাইকারি বাজার দোকান মালিক সমিতির সদস্যদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী
বাহিনীর প্রতিনিধিদের এক যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, আজ শুক্রবার থেকে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত কারওয়ান বাজারে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত পণ্যবাহী গাড়িগুলো থেকে মালামাল নামাতে হবে। এই সময়ের মধ্যেই পাইকারি ব্যবসায়ীদের পণ্য কেনাবেচা করতে হবে। সকাল ৬টার পর পাইকারি ব্যবসায়ীরা আর বাজারে থাকতে পারবেন না।
পাইকারি মাছের বাজারে মাছ কেনাবেচা করা যাবে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত। তবে খুচরা বাজারে আগের মতোই সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কেনাবেচা করা যাবে।
সভায় আরো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, বাজারে পণ্য কেনাবেচার সময় ব্যবসায়ী, বিক্রেতা, তাদের সহকারী (সর্বোচ্চ একজন) এবং ক্রেতাদের অবশ্যই সার্বক্ষণিক মুখে মাস্ক এবং হাতে গ্লাভস পরতে হবে। পাশাপাশি সংক্রমণ রোধে পণ্য কেনাবেচার সময় ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
এটি নিশ্চিত করতে বাজারে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার পৃথক রাস্তা নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছে বাজার কমিটি। সংক্রমণ রোধে বাজারের ফুটপাতে কোনো ভ্যান বা হকার খাবার বিক্রি করতে পারবে না।
সবাই যাতে এসব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখে, তা নিশ্চিত করবেন স্বেচ্ছাসেবীরা।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, আজ শুক্রবার থেকে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত কারওয়ান বাজারে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত পণ্যবাহী গাড়িগুলো থেকে মালামাল নামাতে হবে। এই সময়ের মধ্যেই পাইকারি ব্যবসায়ীদের পণ্য কেনাবেচা করতে হবে। সকাল ৬টার পর পাইকারি ব্যবসায়ীরা আর বাজারে থাকতে পারবেন না।
পাইকারি মাছের বাজারে মাছ কেনাবেচা করা যাবে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত। তবে খুচরা বাজারে আগের মতোই সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কেনাবেচা করা যাবে।
সভায় আরো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, বাজারে পণ্য কেনাবেচার সময় ব্যবসায়ী, বিক্রেতা, তাদের সহকারী (সর্বোচ্চ একজন) এবং ক্রেতাদের অবশ্যই সার্বক্ষণিক মুখে মাস্ক এবং হাতে গ্লাভস পরতে হবে। পাশাপাশি সংক্রমণ রোধে পণ্য কেনাবেচার সময় ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
এটি নিশ্চিত করতে বাজারে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার পৃথক রাস্তা নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছে বাজার কমিটি। সংক্রমণ রোধে বাজারের ফুটপাতে কোনো ভ্যান বা হকার খাবার বিক্রি করতে পারবে না।
সবাই যাতে এসব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখে, তা নিশ্চিত করবেন স্বেচ্ছাসেবীরা।
0 Comments